11:00
ম্যাল রোড – মানালির বিখ্যাত সেন্ট্রাল পয়েন্ট, ভেঙেচুরে নতুন করে তৈরী হচ্ছে। রাস্তার মাঝখানটা চওড়া করে নতুন করে বানানো হচ্ছে।
বাস অামাদেরকে 07:00 টায় পৌঁছে দিয়েছিল। মানালিতে যখন নামলাম চারিদিকটা কিছুটা কুয়াশাচ্ছন্ন, ঝিরঝির করে বৃষ্টি পড়ছে, অার অনেক অাগে থেকেই অথবা কিছুদিন ধরেই যে এদিকে বৃষ্টি হচ্ছে, সেটাও বোঝা যাচ্ছিল।
ম্যাল রোডের যেখানটা বানানো হচ্ছে – মূলত: সৌন্দার্য্যয়নের জন্য; গাছ লাগানো উঁচু জায়গা, দুপাশে বসার জায়গা, বোঝা যাচ্ছিল গ্যাংটকের M.G.Marg -এর মতো কিছু একটা করতে চাইছে এরা।
অামি বাস থেকে নেমে অাগে একটা সুলভ দেখে একটু ফ্রেশ হলাম । তারপর খুঁজতে শুরু করলাম HPTDC -এর অফিসটা কোথায়। Apparently পেলাম, এটা ম্যাল রোডের SBI ATM -এর পাশে – Himachal Tourism Centre. ম্যাল রোড ধরে সোজা খানিকটা ওপরে উঠে গেলেই ডানদিকে SBI ATM, ঠিক তার ডান পাশেই।
Office -এ গিয়ে seat confirm করলাম। Boarding will be start at 10:30 and 11:00 is the departure time, যদিও ইন্ডিয়ানস্’দের সময়।
সামনেই একটা রেস্টুরেণ্ট থেকে চানা-বটোরা/চা ব্রেকফাস্ট সারলাম। লোকাল মার্কেট থেকে একটা লোকাল উলের কানঢাকা টুপিও নিয়ে নিলাম, যার কানের দু’সাইড অার একটা মাথার পেছন থেকে টিকি ঝুলছে; দোকানের ছেলেটার মতে এটাই এখন ট্রেণ্ড চলছে। অামিও খুশী হয়ে ট্রেণ্ডি হয়ে ফিরলাম – ট্রেণ্ডের খরচ পড়ল ১৫০ টা.।
গাড়ি চলতে শুরু করল শেষমেশে 11:15 তে।
GAP
একটা ছোট চার্টাড বাস ৩২/৩৫ সিটার্স, যার মধ্যে ১৬ জন যাত্রী (including ড্রাইভার এবং অ্যাসিস্টান্ট)।
Slow but steady way -তে বাসটি serpentine road ধরে উঠতে শুরু করল। সোলাং -এর কাছাকাছি পৌঁছাতেই অনুভব করলাম chill air; এর অাগে মানালির ঈষতঊষ্ণ আবহাওয়ার জন্য কেবলমাত্র Nike -র sweat t-shirt -টাই যথেষ্ট ছিল, কিন্তু এরম জায়গায় গিয়ে অনুভব করলাম এবার হয়ত একটু সাবধানতা নেবার দরকার অাছে। অামার ব্রাউন জ্যাকেটটা ঠিক এইরকম সময়েরই জন্য।
BTW, Nano কোঠি -তেও উঠতে পারে। কোঠি – ২৫০০ মি.। গুলাবা থেকে অারো একটু ওঠার পরে একটা টোয়োটা ইনোভা অার একটা ম্যাটাডোরের মুখোমুখি সংঘাত হয়েছে দেখলাম, ইনোভাটা হিমাচলের । হোপফুলি কেউ মারা যায়নি, কিন্তু ইনোভার সামনের ইঞ্জিনের বেশ কিছুটা ভালই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অারও একটু ওঠার পর দেখলাম একটা লরি পাহাড়ের দিকে (খাদের উল্টোদিকে) খানার মধ্যে হেলে পড়ে আছে।
বাড়ি (Barhi) বলে একটা জায়গায় অামাদের 1st stop হল। কফি ২৫, ভুট্টা ২০ টা.। অাধঘণ্টার স্টপ।
GAP
Keylong
13:15
এটাকে বলা যায় জীবন-মৃত্যুর মধ্যে কিছু ইঞ্চির খেলা; অার এটা হয়ে যাচ্ছিল বারংবার, লাগাতার। একদিকে দাঁত বের করা মার্সিলেস গভীর খাদ, অন্যদিকে ভাঙা বোল্ডারের পাহাড় – Avalanche-prone Zone – as they were saying it.
রাস্তা বিশেষ করে খারাপ হয়ে গেল যখন পৌঁছালাম রোটাং পাস -এ। রোটাং পাস এমনিতেই বিখ্যাত এর mud এবং sloppiness -এর জন্য। রিপোর্ট অাছে যে গাড়ির লাইনকে ৩/৫ ঘণ্টাও অনেকসময় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় এখানে (রিলে স্টাইলে গাড়ির clearance -এর জন্য) , thankfully আমরা ৪৫ মিনিটই দাঁড়িয়ে ছিলাম।
রোটাং পাসে্র রাস্তার অধিকাংশ জায়গায় BRO রাস্তা ভেঙে বোল্ডার সরানোর কাজ করে যাচ্ছিল। এর ফলে রাস্তার একদিকে যেরকম বোল্ডারের সারি জমে যাচ্ছিল (খালাসের জন্য), সেরকমি অন্যদিকে দয়াহীন পাহাড়ের খাদ, অার মাঝে muddy রাস্তা। কোন কোন সময়ে গাড়ির ভ্রাম্যমান লাইনটা বড় কষ্টের সাথেই পাশ কাটাচ্ছিল একে ওপরের।

একটা সময়ে পাহাড় হঠাৎই ঘন কুয়াশাতেও ঢেকে গেল, কিছুদূরের গাড়িও দেখতে অসুবিধা হচ্ছিল, অার তার সাথে কাদা পিচ্ছিল রাস্তা; সমস্ত হেডলাইট জেলে নিতে হয়েছিল গাড়িগুলোর।
যখন রোটাং অনেকটাই অতিক্রম করে নেয়া হয়েছিল তখন অামি জানলা দিয়ে কোথাও একটা সূর্যের অালোর অাভা দেখেছিলাম মনে হল, এটা সত্যিই ক্ষীণ, কিন্তু অামি বুঝে গেছিলাম মৌসম পাল্টাতে চলেছে। এবং কিছুক্ষনের মধ্যেই অামরা কুয়াশা কাটিয়ে ঝকঝকে রোদের মধ্যে বেরিয়ে এলাম, অার ঠিক এইজায়গা থেকেই সমস্ত পরিবেশ পাল্টে গেছিল – আবহাওয়া এবং প্রকৃতি দুই’ই। ঝকঝকে রোদে যেরকম চারিদিক চমকাচ্ছিল, সেরকমি ভাসা মেঘের দল পাহাড়ের চোটি বেয়ে বয়ে যাচ্ছিল; অার পৃথিবীর এই অংশে পাহাড় এবং ল্যাণ্ডস্কেপের রং ছবি ছিল সম্পূর্ন অালাদা, যা অামরা দেখে অাসছিলাম তার থেকে।
বিকাল-সন্ধ্যে 18:30 নাগাদ অামরা কিলং পৌঁছালাম – অামাদের যাত্রাপথে সেই রাত্রের ঠিকানা।
পৃথিবীর এই অংশটায় প্রকৃতি মনে হল খুবই রূক্ষ এবং ক্ষমাহীন, কোন প্রপার ব্যাকআপ ছাড়া এখানে অাটকে পড়লে ক্ষমার যে কোন জায়গা নেই, সেটা বোঝা যাচ্ছিল। Valley-র মধ্যে দিয়ে রাস্তার পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছিল প্রচণ্ড চন্দ্রভাগা নদী।
GAP
20:30
তিনদিনের বাদে একটু প্রপার শোয়ার bed পেলাম। Of course, ট্রেনেও বেড ছিল, বাসেও সীট বেডের মতো অনেকটা হেলে গেছিল, কিন্তু তার কোনটাই শোয়ার মতো শোওয়া হয়নি। অাজকে at least bed টা দুলবে না।
HPTDC -এর এই পান্থশালা হচ্ছে tents. Dormitory স্টাইলে অনেকগুলো বেড পাতা অাছে প্রত্যেকটা টেণ্ট-এ, এবং বেশ কিছু টেণ্ট অাছে। এই টেণ্টগুলো হোটেল চন্দ্রভাগার অধীনাধীন, দরকার পড়লে কেউ মেইন হোটেল বিল্ডিংয়ের প্রপার ইঁটের দেয়ালের রুমও ভাড়া নিতে পারে, যেটার জন্য তাকে এক্সট্রা pay করতে হবে। Otherwise এই টেণ্ট অার ডিনার, HPTDC -এর বাস বুকিংয়ের মধ্যেই পড়ে। এর বাইরে জিনিষপত্রের দাম একটু হাই।



প্রত্যেকটা টেণ্টের মধ্যে একটা করে টিমটিমে আলোর শুধু ব্যাবস্থা অাছে, যা বাইরের অন্ধকারে কোথাও যেন হারিয়ে যাচ্ছে। কোনও এক্সট্রা প্লাগ পয়েন্টও নেই, যে চার্জারে চার্জ দেবো। বিছানাগুলো মোটামুটি ভালোই, পরিচ্ছন্ন । দুটো করে ব্ল্যাঙ্কেটের ব্যাবস্থা করা অাছে ।
পরেরদিন সকাল চারটেতে উঠে পড়তে বলা হয়েছে, চারটে তিরিশ নাগাদ অামাদের বাকি যাত্রা শুরু হবে অাশা করলাম (যদিও পরে বুঝেছিলাম অামি অতটাও ঠিক না) ।
বাইরে নিকষ কালো, পাহাড়ের গায়ে নগন্য কিছু টুকরো অালো দূরবর্তী গ্রামের, অার কানে শুধু ভেসে আসে চন্দ্রভাগা নদীর বয়ে যাওয়ার শব্দ।
GAP
08.21.2012
04:05
প্রায় মিলিটারি স্টাইলে তাড়া দিয়ে অামাদের তৈরী করানো হল 04:00 -এর মধ্যে, দেখে মনে হচ্ছিল যেন কোন কিছুর জন্য তাড়া করছে ওরা খুব, অার চারটের মধ্যেই বেরিয়ে যেতে চাইছে (traffic jam?)।
সকালে ওঠাটা যে তবে খুব কষ্টকর হয়েছিল সেটাও নয়, thanks to not so cold weather. যদিও অামি যতগুলো উপাখ্যান শুনেছিলাম কিলং -এর সম্বন্ধে সবেতেই বলা হয়েছিল এখানকার প্রচণ্ড শীতের কথা (রাত্তিরের)। হয়ত বছরের এই সময়টায় অতটা শীত থাকে না ওখানে। অামার একটা থার্মোকট পড়েই মোটামুটি কেটে গেছিল রাতটা, অার সাথে দুটো ব্ল্যাঙ্কেট।
যাত্রা শুরু হল অন্ধকারের মধ্যে। বাসের ভেতরের লাইটগুলোও বন্ধ করে দেওয়াতে কেবলমাত্র বাসের হেডলাইটের অালোই অন্ধকার পাহাড়ি রাস্তা চিরে এগিয়ে যাচ্ছিল । পুরো বাসে এক অদ্ভুত নিস্তব্ধতা বিরাজ করছিল । হয়ত সেটা recent ঘুম থেকে উঠিয়ে নিয়ে অাসার জন্যে, অথবা পরিবেশটার জন্য ।

এরমধ্যে গাড়ি মোটামুটি ভালোই এগিয়ে চলল, বারালাচা পাস পর্য্যন্ত এগিয়ে গেলাম আমরা। অামাদের ওখানে একটা দশ মিনিটের ব্রেক দেয়া হল। Bara-lacha Pass – প্রকৃতির রূপ দেখে এখানে অামরা মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ড্রাইভারের অ্যাসিস্টান্ট বলল এটা এ অঞ্চলের সবথেকে উঁচু পাস্ (৪,৮৯০ মি.)। খানিক্ষন কাটানোর পর সবাই অামরা প্রসন্ন মনে গাড়িতে উঠে বসলাম, তখন কি অার জানতাম এরপর কি হতে চলেছে…
বারালাচা পাসে্র পর থেকে রাস্তার ধরণ পাল্টাতে লাগল। Roads became worst to worst. Worst বলতে এতটাই খারাপ যে cross-country পর্য্যন্ত করতে হল অামাদের বাসে। ক্রশ-কান্ট্রি হয়ত শুনতে ভালো লাগবে, কিন্তু make no mistake – একটা চার্টাড বাসে – its not fun at all. Most part of the road এতোটাই খারাপ ছিল, and it was extremely bad; অার অামি যখন extremely বলছি তখন আমি mean-ও করছি – E-X-T-R-E-M-E-L-Y.
বুলডোজারের ওপর দিয়ে মনে হচ্ছিল কোটি কোটি বার চালিয়ে দেয়া হচ্ছে । বারালাচা থেকে শুরু করে উরশি পর্য্যন্ত রাস্তাটা specifically খারাপ.. হয়ত অন্য কোন গাড়িতে গেলে অামিও এনজয় করতে পারতাম ।
বারালাচা পাস্ থেকে ফেরার সময় হঠাৎই অামার মনে হল অক্সিজেনের কমতি হচ্ছে । Thankfully এরকমটা সাধারনত: কখনও এর অাগে হয়নি, হয়ত এতটা উঁচুতেও কখনও উঠিনি ।
মাথাধরা থেকে এর শুরু । ক্রমশ: অামার মনে হচ্ছিল মাথাটা ছিঁড়ে যাবে । কি করব কিচ্ছু ভেবে পাচ্ছিলাম না, রাস্তার এখনও অনেকটা বাকি । অার তারও ওপরে ক্রমশ: খারাপ হতে থাকা রাস্তা – পেট তো পরের কথা, মাথা থেকে পা পর্য্যন্ত নাড়িয়ে দিচ্ছিল । Despite of the fact (I honestly believe also), BRO পৃথিবীর এই কঠিন জায়গাতে যাতায়াতের অনেক সুবিধা করে দিয়েছে, এবং এখনো করে যাচ্ছে; কিন্তু যেটা এখনো হয়ে অাছে সেটা নিয়ে বলতেও ক্ষতি নেই । অন্নপ্রাশনের ভাত বের করে দেয়ার মতো ক্ষমতা রাখে বললেও হয়ত ভুল হবে না ।

পথিমধ্যে কোন এক জায়গায় বাসটা একটা ব্রেক দিতে অামি একটু ভালো বোধ করার জন্য একটা গরম কফি অার ম্যাগি খেয়ে নিলাম । সাময়িক উপশম বোধ করলেও তাতে মাথা যন্ত্রনার খুব একটা কমের লক্ষন দেখলাম না । অামাদের বাসের যে অ্যাসিস্টাণ্ট/হেল্পার ছিল তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কাছাকাছি কোন clinic অাছে কিনা – এই অাশায় যদি কোন মিলিটারি ক্যাম্পেরও (এখানে মিলিটারি ক্যাম্প নর্মাল ব্যাপার) Doctors’ Camp -এ অক্সিজেন পাওয়া যায় এমার্জেন্সীর জন্য, তাহলে একটু অক্সিজেন পেলেও অামি অনেকটা সুস্থ বোধ করতাম।
অ্যাসিস্টাণ্ট ভদ্রলোক অামাকে বললেন কাছাকাছি কোন হেল্প নেই, অার অামাদের পৌঁছতে এখনও ৫ ঘণ্টার মতো লাগবে ।
Well, সব খারাপ খবর নয়, উঁনি অামাকে একটা suggestion দিলেন, একটা জলের বোতল নাও অার মধ্যে মধ্যে খেয়ে যাও । জলেতে অক্সিজেন অাছে, অার সেটা এই অক্সিজেন কমির মধ্যে সাহায্য করতে পারে ।


হেল্পার ভদ্রলোককে ধন্যবাদ, actually জলটা ক্রমশঃ একটু একটু করে খেয়ে যাবার পর মাথার যন্ত্রনা তুলনামূলকভাবে অনেকটা কমে গেছিল – কিন্তু এই রাস্তার কি করা যাবে…
এদিককার প্রকৃতি অনেক রূক্ষ । মরুপাহাড় বললেও হয়ত খুব একটা ভুল হবে না; অার পাথরগুলো কেউ যেন হাতুড়ি দিয়ে হাজার হাজার টুকরো করেছে । অার রাস্তাও সেরকম । কোথাও কোথাও তো gradually রাস্তা বলেও কিছু নেই, গাড়ি চলে চলে রাস্তা হয়ে গেছে এরকম । খারাপ রাস্তাতে এর অাগেও অনেক উঠেছি, কিন্তু ৫/৬ ঘণ্টার মতো খারাপ রাস্তাতে (রিতীমতো খারাপ রাস্তাতে) অবশ্যই অভ্যেস ছিল না ।
এরপর এমন একটা জায়গা অাসল যেখানে একটা বিশাল ভ্যালি রিতীমতো পার করতে হবে, অার তাও কোন ‘রাস্তা’ ছাড়া; অার vastness -এর দিক দিয়ে এজায়গাটার কোন তুলনা হয় না।
অগত্যা অামাদের cross-country করতে হল valley-এর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে পৌঁছতে । BRO কাজ করছে জায়গায় জায়গায় ওই ভ্যালির রাস্তা বানানোতে, কিন্তু এখন বলা যায় প্রোজেক্টের almost 1st phase. অার বাসের ওই রূক্ষ ভাঙা রাস্তার ওপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলার পর ৫’৪” কাঠামো, অার মর্নিং ওয়াক করা stomach রিতীমতো সাথ ছেড়ে দিচ্ছিল । এবং অবশেষে দুর্ঘটনা ঘটলো – খারাপ রাস্তার শেষে যখন ভালো রাস্তায় সবে উঠেছি, সব বের করে দিলাম । No doubt, একটু embarrassing, কিন্তু শরীর অার শেষ পর্য্যন্ত সামলাতে পারল না । হয়ত অত ধকল সহ্য করার মতো অামি এখনও তৈরী হইনি, অথবা অামার গত তিনদিনের কন্টিনিউয়াস জার্নির ফল এটা । যাই হোক, এটা এখন Done. তবে সময় মতন একটা প্ল্যাস্টিকের ব্যাগ বের করে নিয়েছিলাম ।
উরশি থেকে রাস্তা ক্রমশঃ ভালো হতে শুরু করল । যত শহরের ভেতরে ঢুকতে শুরু করলাম, রাস্তার দুপাশে সারি সারি অার্মি ক্যাম্প চোখে পড়তে লাগলো । অাপাতদৃষ্টিতে লেহ্ বা তার অাশেপাশের জায়গাগুলো মোটামুটি পরিষ্কার । রাস্তার অতিরিক্ত শাখাপ্রশাখা চোখে পড়ে না, একটা মেইন রোড যেটা শহরের মধ্যে দিয়ে চলে গেছে, যেটা civilians and army – দুজনেই ব্যাবহার করে। Openness as usual, দূরবর্তী পাহাড়, বিশাল লম্বা লম্বা আর্মির ক্যাম্প, মনেস্ট্রি এবং ইত্যাদি।
ক্রমশঃ..
GAP